ক্লিনিকাল টেস্টে কার্যকর বলে প্রমাণিত S.H-2000 পদ্ধতির হোমিও চিকিৎসায় “অর্গানন হোমিও হিলিং হোম” – এ সবাইকে স্বাগতম। স্বাভাবিক ভাবে মানব শরীরের প্রাকৃতিক রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয় বলে কোনো প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আশা করা যায় না। আর ক্ষেত্র বিশেষে চিকিৎসাকালীন সর্বনিম্ন ৭২ ঘন্টা পর ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে উন্নতি / অবনতি পর্যবেক্ষণ করা যায় বলে চিকিৎসা গ্রহণকারীর মনে থাকে অধিক স্বস্তি ও শান্তি। পৃথিবীতে কোনো মানব শরীরে প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা না কমে কোনো রোগ হয় না। তাই প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা না বাড়িয়ে রোগ আরোগ্য করা ভালো নয়। আবার রোগ আরোগ্যের জন্য প্রয়োগকৃত ঔষধ ও সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত না হলে রোগীর প্রাকৃতিক প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ানো যায় না। আর প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে চিকিৎসা করা সবচেয়ে নিরাপদ। কারণ আমারা বিশ্বের সবাই প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কারণে সুস্থ ও নিরাপদ থাকি।
অনেক মারাত্মক ভুল ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকতে এবং চিকিৎসা পদ্ধতির সাফল্য প্রমাণের জন্য ক্লিনিকাল ল্যাবরেটরির টেস্টের মাধ্যমকে মানদণ্ড নির্ধারণ না থাকাতে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে অবহেলিত / ঘৃণিত চিকিৎসা পদ্ধতির নাম হলো হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি ।
কোন গবেষক কোনো বিষয়ে গবেষণা করে তার কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত সে নিজেকে ঐ বিষয়ের গবেষক দাবি করতে পারে না। তাই হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতির মারাত্মক ভুল গুলো সংশোধন করে হোমিও চিকিৎসার সাফল্য ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে প্রমাণ করে আমি দাবি করছি হোমিওপ্যাথি পদ্ধতি দূর্বল ছিল না, দূর্বলতা ছিল যারা নিজেদেরকে হোমিও চিকিৎসক পরিচয় দেন তাদের। কারণ তারা নিজেদেরকে বড় দাবি
করে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতিকে সারা বিশ্বের মানুষের কাছে হাস্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি করে ছেড়েছেন!
যেমন BMW গাড়ি যদি দূর্ঘটনায় পতিত হয়, তবে দোষ দিবেন কাকে? গাড়িটিকে না তার চালককে ?
হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতিতে রোগের চিকিৎসা করা হয় না বরং রোগীর চিকিৎসা করা হয় অর্থাৎ রোগীর প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক থাকলে কখনও কোনো রোগ হওয়া সম্ভব নয়, আর এই কারণে স্বাভাবিক অবস্থায় একজন ব্যাক্তি সুস্থ স্বাভাবিক থাকে কোনো চিকিৎসা গ্রহণ ছাড়াই। আর তাই প্রকৃত
হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীর প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ বাড়ানোর মাধ্যমে আরোগ্য লাভ করতে সাহায্য করা। আর তা সম্ভব হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য সর্বোনিম্ন ৭২ ঘণ্টা পরে ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া!
হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে, রোগীর যে প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়ে রোগাক্রান্ত হয়েছে তা বাড়ানোর মাধ্যমে আরোগ্য লাভ করতে সাহায্য করা। আর তা বাস্তবে সম্ভব হচ্ছে কিনা নিশ্চিত হওয়ার
জন্য ক্ষেত্র বিশেষে চিকিৎসাকালীন সর্বনিম্ন ৭২ ঘণ্টা পরে ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যায় । আর তবেই হোমিও চিকিৎসায় প্রতারিত হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না।
আজ সারা পৃথিবীতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জনপ্রিয়তা একেবারে নাই বললে চলে বিশেষ করে যারা শিক্ষিত এবং বিজ্ঞান মনষ্ক চিন্তা ধারার অধিকারী তাদের কাছে । তারা তো হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাকে “চিকিৎসা করার একটি পদ্ধতি”
তা মানতে নারাজ। আর বাস্তবে কোনো হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক চিকিৎসা চলাকালীন এবং চিকিৎসা শেষে ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে রোগ আরোগ্য প্রমাণ না করার কারণে হোমিও চিকিৎসার
বিরোধীদের ভুল ধারণা না ভাঙ্গাই স্বাভাবিক। বরং এর জন্য দায়ী হোমিও চিকিৎসকগণ। কারণ তাদের উচিৎ ছিলো, হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতির ভুল গুলো সংশোধন করা। যা আমি বহু বছের বিনিময়ে হলেও আল্লাহর রহমতে অনেক টুকু সংশোধন করতে সক্ষম হয়েছি। যা আমার শত শত রোগী আরোগ্য লাভের ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে প্রমাণিত ।
ক্লিনিকাল টেস্টে কার্যকর বলে প্রমাণিত S.H-2000 পদ্ধতির হোমিও চিকিৎসায় “অর্গানন হোমিও হিলিং হোম” – এ সবাইকে স্বাগতম। স্বাভাবিক ভাবে মানব শরীরের প্রাকৃতিক রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয় বলে কোনো প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আশা করা যায় না। আর ক্ষেত্র বিশেষে চিকিৎসাকালীন সর্বনিম্ন ৭২ ঘন্টা পর ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে উন্নতি / অবনতি পর্যবেক্ষণ করা যায় বলে চিকিৎসা গ্রহণকারীর মনে থাকে অধিক স্বস্তি ও শান্তি। পৃথিবীতে কোনো মানব শরীরে প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা না কমে কোনো রোগ হয় না। তাই প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা না বাড়িয়ে রোগ আরোগ্য করা ভালো নয়। আবার রোগ আরোগ্যের জন্য প্রয়োগকৃত ঔষধ ও সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত না হলে রোগীর প্রাকৃতিক প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ানো যায় না। আর প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে চিকিৎসা করা সবচেয়ে নিরাপদ। কারণ আমারা বিশ্বের সবাই প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কারণে সুস্থ ও নিরাপদ থাকি।
অনেক মারাত্মক ভুল ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকতে এবং চিকিৎসা পদ্ধতির সাফল্য প্রমাণের জন্য ক্লিনিকাল ল্যাবরেটরির টেস্টের মাধ্যমকে মানদণ্ড নির্ধারণ না থাকাতে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে অবহেলিত / ঘৃণিত চিকিৎসা পদ্ধতির নাম হলো হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি ।
কোন গবেষক কোনো বিষয়ে গবেষণা করে তার কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত সে নিজেকে ঐ বিষয়ের গবেষক দাবি করতে পারে না। তাই হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতির মারাত্মক ভুল গুলো সংশোধন করে হোমিও চিকিৎসার সাফল্য ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে প্রমাণ করে আমি দাবি করছি হোমিওপ্যাথি পদ্ধতি দূর্বল ছিল না, দূর্বলতা ছিল যারা নিজেদেরকে হোমিও চিকিৎসক পরিচয় দেন তাদের। কারণ তারা নিজেদেরকে বড় দাবি
করে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতিকে সারা বিশ্বের মানুষের কাছে হাস্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি করে ছেড়েছেন!
যেমন BMW গাড়ি যদি দূর্ঘটনায় পতিত হয়, তবে দোষ দিবেন কাকে? গাড়িটিকে না তার চালককে ?
হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতিতে রোগের চিকিৎসা করা হয় না বরং রোগীর চিকিৎসা করা হয় অর্থাৎ রোগীর প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক থাকলে কখনও কোনো রোগ হওয়া সম্ভব নয়, আর এই কারণে স্বাভাবিক অবস্থায় একজন ব্যাক্তি সুস্থ স্বাভাবিক থাকে কোনো চিকিৎসা গ্রহণ ছাড়াই। আর তাই প্রকৃত
হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীর প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ বাড়ানোর মাধ্যমে আরোগ্য লাভ করতে সাহায্য করা। আর তা সম্ভব হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য সর্বোনিম্ন ৭২ ঘণ্টা পরে ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া!
হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে, রোগীর যে প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়ে রোগাক্রান্ত হয়েছে তা বাড়ানোর মাধ্যমে আরোগ্য লাভ করতে সাহায্য করা। আর তা বাস্তবে সম্ভব হচ্ছে কিনা নিশ্চিত হওয়ার
জন্য ক্ষেত্র বিশেষে চিকিৎসাকালীন সর্বনিম্ন ৭২ ঘণ্টা পরে ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যায় । আর তবেই হোমিও চিকিৎসায় প্রতারিত হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না।
আজ সারা পৃথিবীতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জনপ্রিয়তা একেবারে নাই বললে চলে বিশেষ করে যারা শিক্ষিত এবং বিজ্ঞান মনষ্ক চিন্তা ধারার অধিকারী তাদের কাছে । তারা তো হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাকে “চিকিৎসা করার একটি পদ্ধতি”
তা মানতে নারাজ। আর বাস্তবে কোনো হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক চিকিৎসা চলাকালীন এবং চিকিৎসা শেষে ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে রোগ আরোগ্য প্রমাণ না করার কারণে হোমিও চিকিৎসার
বিরোধীদের ভুল ধারণা না ভাঙ্গাই স্বাভাবিক। বরং এর জন্য দায়ী হোমিও চিকিৎসকগণ। কারণ তাদের উচিৎ ছিলো, হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতির ভুল গুলো সংশোধন করা। যা আমি বহু বছের বিনিময়ে হলেও আল্লাহর রহমতে অনেক টুকু সংশোধন করতে সক্ষম হয়েছি। যা আমার শত শত রোগী আরোগ্য লাভের ক্লিনিকাল টেস্টের মাধ্যমে প্রমাণিত ।
When improvement through Homoeopathy treatment is clinically proven by laboratories, there is no possibility of being deceived.